About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

লেখকের মন্তব্যঃ আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি

৩৷ ৩% বরিক এসিড দিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হবে৷

বীজআলুর জমিতে বিজাত বাছাই, Seed assortment in seed potato industry

আরও পড়ুন: যেভাবে পুঁই শাক চাষে অধিক লাভবান হবেন

খাবার আলু ৯৮ থেকে ১২০ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করা যায়। আর বীজ আলু ৭২ থেকে ৭৫ দিন পর গাছ তুলে রেখে ৮০ থেকে ৮৫ দিনের মধ্যে ক্ষেত থেকে তুলতে হয়। জাত ভেদে বাংলাদেশে আলুর ফলন একর প্রতি ৭ থেকে ১০ টন পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সর্বনিম্নে নেমেছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম

ক্ষতির নমুনা: কাটুই পোকা চারা গাছ কেটে দেয় এবং আলুতে ছিদ্র করে আলো ফসলের ক্ষতি করে থাকে। পোকা দিনের বেলায় মাটির নিচে লুকিয়ে থাকে। আলুর কাটা গাছ অনেক সময় কাটা গোড়ার পাশেই পড়ে থাকতে দেখা যায়।

ক্ষতির নমুনা: সাধারণতঃ বড় বড় আলুর কেন্দ্রে অসম ফাঁপা অংশ সৃষ্টি হয়। পাশের কোষ সমূহ খসখসে ও বাদামি বর্ণ ধারণ করে যা বাহির থেকে বুঝা যায় না।

জমি সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। আগাছা থাকলে আগাছা মুক্তি করে দিতে হবে। আলু লাগানোর ৩০ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে আজ আছে পরিষ্কার করে দিয়ে দুই সারির মধ্যে কুপিয়ে দিতে হবে এরপরে সার প্রয়োগ করতে হবে। যে মাটিতে সার পড়বে ওই মাটিতে তুলে আলু গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে কুপানো সময় যাতে আলু গাছের শিকড় না কেটে যেতে পারে। এবং আলু গাছটি যেন মাটিতে না চাপা পড়ে এই বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। আবার ৫৫ থেকে ৬০ দিন পরে যদি কোন অবস্থায় আগাছা থাকে তাহলে আগাছা পরিষ্কার করে দিয়ে পুনরায় ভাবে আগাছা পরিষ্কার করতে হবে এবং আলু গাছের মাটি তুলে দিতে হবে। এই বিষয়টি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের মাটি রয়েছে। এজন্য সকল জমিতেই সাড়ে চাহিদা একরকম নয়। প্রতি বিঘাতে ৩৩ শতক করে থাকে আর সারের পরিমাণ দিতে হয় ৪৪-৪৮ কেজি। টি এস পি সারের পরিমাণ দিতে হয় ২৭ থেকে ৩০ কেজি। এমওপি পরিমাণ ৩৩ থেকে ৪০ কেজি। জিমসাম সারের পরিমাণ ১৩ থেকে ১৬ কেজি। জিংক সালফেট ১৩ থেকে ১৬ কেজি দিতে হবে। যে সকল check here মাটিতে ম্যাগানেসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে সেখানে দিতে হবে ১৮ থেকে ২০ কেজি, বোরন ৮০০ গ্রাম-১ কেজি। গোবর দিতে হবে ১২০০ থেকে ১৩০০ কেজি মতো। গোবর এবং জিংক সালফেট ধানের শেষ চাষের সময় এটি জমিতে দিতে হয়। ইউরিয়া দিতে হয় ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয়বার যখন মাটি তুলবেন তখন এটি দিতে হবে। সার জমিতে দেয়ার পরে এটি সঙ্গে সঙ্গে সার এবং বীজ মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে।

• আক্রান্ত অংশে বা আশেপাশের মাটিতে ছত্রাকের সাদা সাদা জালিকা দেখা যায়৷

আলু বাংলাদেশের একটি অন্যতম জনপ্রিয় সবজি। সেই সাথে অর্থকরী ফসলও। প্রতি বছর এ দেশে আলুর উৎপাদন যে পরিমাণে হিমাগারে রাখা যায় তার চেয়েও বেশি। তার পরও খাদ্য হিসেবে আলুর ব্যবহার দিন দিন এমনভাবে বেড়ে গেছে যে, বাজারে আলুর দাম কখনোই আর কম থাকছে না। সে জন্য প্রতি বছরই আলুর মৌসুম শুরুর আগে শুধু কৃষকরাই নয়, যারা কৃষি কাজের সাথে জড়িত নন এমন অনেকেই আলু চাষের দিকে ঝুঁকে পড়েন। কারণ আলু চাষে স্বল্প সময়ে লাভ বেশি।

ভূমিকা : আরউইনা কেরোটোভোরা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে।

কীটনাশকের পরিবর্তে মেহগনির তেল, বেশ সুফল পাচ্ছেন কৃষক

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *